৮। অঙ্কপাতন কী?
উত্তর: ৯ অপেক্ষা বড় সব সংখ্যাই দু্ই বা ততোধিক অঙ্ক পাশাপাশি বসিয়ে লেখা হয়। কোনো সংখ্যা অঙ্ক দ্বারা লেখাকে অঙ্কপাতন বলে। অঙ্কপাতনে ১০টি প্রতীকই ব্যবহার করা হয়। যেমন: ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯
৯। স্থানীয় মান কী?
উত্তর: সংখ্যায় ব্যবহৃত কোনো অঙ্ক তার অবস্থানের জন্য যে সংখ্যা প্রকাশ করে, তাকে ওই অঙ্কের স্থানীয় মান বলা হয়।
১০। কোনো সংখ্যা লিখতে হলে কোন প্রতীকগুলো ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯
১১। স্বাভাবিক সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তর: ১ থেকে শুরু করে সব ধনাত্মক অখণ্ড সংখ্যাকে স্বাভাবিক সংখ্যা বলে। যেমন:
১, ২, ৩, ৪, ৫, ......... ইত্যাদি।
স্বাভাবিক সংখ্যার মধ্যে দুই ধরনের সংখ্যা রয়েছে। যথা—
১. মৌলিক সংখ্যা ও
২. যৌগিক সংখ্যা
১. মৌলিক সংখ্যা: যেসব সংখ্যার গুণনীয়ক দুইটি, সেসব সংখ্যাকে মৌলিক সংখ্যা বলে। যেমন: ২, ৩, ৪, ৫, ৭, ....ইত্যাদি।
২. যৌগিক সংখ্যা: যেসব সংখ্যার গুণনীয়ক দুইটির বেশি, তাদের যৌগিক সংখ্যা বলে। যেমন: ৪, ৬, ৮, ৯,..... ইত্যাদি।
১২। পূর্ণ সংখ্যা কী?
উত্তর: শূন্যসহ সব ধনাত্মক ও ঋণাত্মক অখণ্ড সংখ্যাকে পূর্ণসংখ্যা বলা হয়। যেমন: ......... ৩, –২, –১, ০, ১, ২, ৩,..... ইত্যাদি।
১৩। ধনাত্মক সংখ্যা: শূন্য থেকে বড় সব বাস্তব সংখ্যাকে ধনাত্মক সংখ্যা বলা হয়। যেমন:
১, ২, ৫, ৭, ১২, ১৫.... ইত্যাদি।
১৪। ঋণাত্মক সংখ্যা: শূন্য থেকে ছোট সব বাস্তব সংখ্যাকে ঋণাত্মক সংখ্যা বলা হয়। যেমন:
–৫, –৩, –২, –১, ইত্যাদি।
১৫। অঙ্কণাত্মক সংখ্যা: শূন্যসহ সব ধনাত্মক সংখ্যাকে অঙ্কণাত্মক সংখ্যা বলা হয়। যেমন:
০, ১, ২, ৪, ৬, ৭, ৯, ইত্যাদি।