Showing posts with label কলেজ ভর্তি. Show all posts
Showing posts with label কলেজ ভর্তি. Show all posts

Wednesday, May 8, 2019

হলি ক্রস কলেজে ভর্তি: ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি তথ্য



হলি ক্রস কলেজে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি এবং আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ

ভর্তির বিজ্ঞপ্তি এবং আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ

বিজ্ঞান বিভাগঃ এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ .০০ প্রাপ্ত (এসএসসিতে অবশ্যই উচ্চতর গণিত জীববিজ্ঞান থাকতে হবে)

মানবিক বিভাগঃ এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ .০০ হতে .০০ প্রাপ্ত

ব্যবসায় শিক্ষাঃ এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ .০০ হতে .০০ প্রাপ্ত

·       বিজ্ঞান ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে .০০ তদূর্ধ্ব জিপিএ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরাও মানবিক বিভাগে ভর্তির আবেদন করতে পারবে
·         বিজ্ঞান বিভাগের .৫০ তদূর্ধ্ব জিপিএ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরাও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ভর্তির আবেদন করতে পারবে

আবেদনের সময়সীমাঃ সকল বিভাগের ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ০৯ থেকে ১২ মে ২০১৯ তারিখ সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টার মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ কলেজে অফিসে জমা দিতে হবে

সিলেকশন টেস্টঃ বিজ্ঞান বিভাগ ১৭ মে ২০১৯ তারিখ (শুক্রবার) এবং মানবিক ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ ১৯ মে ২০১৮ তারিখ (রবিবার) সিলেকশন টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে। Permit Slip – সিলেকশন টেস্টের নির্দিষ্ট সময় দেওয়া থাকবে

ভর্তির আবেদনপত্রঃ
·         ভর্তির আবেদনপত্র সংগ্রহের জন্য কলেজ অফিসে যোগাযোগ করতে হবে
·         আবেদনপত্র সংগ্রহের জন্য ২০০/- (দুইশত টাকা ভাংতি, অফেরতযোগ্য) আনতে হবে
·         আবেদনপত্র শিক্ষার্থী ছাড়াও পিতা-মাতা বা অভিভাবকগণও সংগ্রহ করতে পারবে
আসন সংখ্যাঃ বিজ্ঞান বিভাগ- ৭৫০, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ- ২৮০ মানবিক বিভাগ- ২৭০
ভর্তির ফলাফল প্রকাশঃ ২৬ মে ২০১৯ তারিখ ১১টার পর কলেজ নোটিশ বোর্ড কলেজ ওয়েবসাইটে www.hccbd.com এর পাশাপাশি মোহন্স ওয়ার্ল্ড- পাওয়া যাবে

হলি ক্রস কলেজে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নিয়মাবলীসহ বিস্তারিত দেখুন

২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রয়োজনীয় সকল তথ্য


২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া ১২ মে থেকে শুরু হয়ে ২৩ মে (যারা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করবে তাদের এই সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে) পর্যন্ত চলবে আবেদন প্রক্রিয়া শেষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য ১ম পর্যায়ে নির্বাচিতদের তালিকা বা ফলাফল ১০ জুন প্রকাশ করা হবে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাশ শুরু হবে জুলাই থেকে
বিগত কয়েক বছরের মতো এবারও এসএসসির ফলের ভিত্তিতে কলেজে ভর্তি করা হবে। গতবারের মত এবারো এসএমএস এর পাশাপাশি অনলাইনেও আবেদন করা যাবে তবে এবার প্রার্থী সর্বনিম্ন ০৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজের জন্য আবেদন করতে পারবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য
যারা ভর্তি হতে পারবেঃ ২০১৭, ২০১৮ ২০১৯ সালের এসএসসি উত্তীর্ণরাও ছাড়া বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৬, ২০১৭ ২০১৮ সালের পরীক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি যোগ্য বলে বিবেচিত হবে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়স হবে সর্বোচ্চ ২২ বছর

আবেদন পদ্ধতিঃ অনলাইন এসএমএস আবেদন করা যাবে। বিস্তারিত: http://www.xiclassadmission.gov.bd/

আবেদনের সময়সীমাঃ আবেদন প্রক্রিয়া ১২ মে থেকে শুরু হয়ে ২৩ মে (যারা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করবে তাদের এই সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে) পর্যন্ত

আবেদন যাচাই বাছাই আপত্তি নিষ্পত্তির সময়সীমাঃ ২৪ মে থেকে ২৬ মে পর্যন্ত
শুধুমাত্র পুনঃনিরীক্ষণের পর ফলাফল পরিবর্তিতদের ক্ষেত্রে আবেদনের সময়সীমাঃ ০৩ থেকে ০৪ জুন পর্যন্ত চলবে। 

১ম মেধা তালিকার ফলাফল প্রকাশঃ ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের ১ম মেধাক্রম ১০ জুন এসএমএস এবং স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ড বা ওয়েবসাইটের পাশাপাশি এখানে প্রকাশ করা হবে

শিক্ষার্থীর Selection নিশ্চায়ন (শিক্ষার্থী নিশ্চিত না করলে ১ম পর্যায়ের Selection এবং আবেদন বাতিল হবে): ১১ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত

২য় পর্যায়ের আবেদনের সময়সীমাঃ ১৯ থেকে ২০ জুন পর্যন্ত (যেসকল শিক্ষার্থী ইতিপূর্বে ভর্তির জন্য কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্বাচিত (Selected) হয়নিতারা কোন প্রকার ফি প্রদান ছাড়াই তাদের আবেদন update (নতুন কলেজ সংযোজন/বিয়োজন) করতে পারবে। যারা ইতিপূর্বে ভর্তির জন্য আবেদন করেনি অথবা ভর্তির জন্য নির্বাচিত (Selected) হয়েও ভর্তি নিশ্চায়ন করেনিতারা আবেদন ফি ১৫০ টাকা (Teletalk / Rocket / Surecash এর মাধ্যমে) জমা দিয়ে আবেদন করতে পারবে এবং যারা পূর্বে আবেদন ফি জমা দিয়েছে কিন্তু আবেদন করেনি, তারা আবেদন করতে পারবে।)

পছন্দক্রম অনুযায়ী ১ম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশঃ  ২১ জুন

২য় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর Selection নিশ্চায়ন (শিক্ষার্থী নিশ্চিত না করলে ২য় পর্যায়ের Selection এবং আবেদন বাতিল হবে): ২২ থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত

৩য় পর্যায়ের আবেদনের সময়সীমাঃ ২৪ জুন

পছন্দক্রম অনুযায়ী ২য় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশঃ  ২৫ জুন

৩য় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশঃ ২৫ জুন

৩য় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর Selection নিশ্চায়ন (শিক্ষার্থী নিশ্চিত না করলে ৩য় পর্যায়ের Selection এবং আবেদন বাতিল হবে): ২৬ জুন পর্যন্ত

ভর্তির সময়সীমাঃ ২৭ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত

ক্লাশ শুরুর তারিখঃ ০১ জুলাই ২০১৯

৩য় পর্যায়ে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভর্তির সময়সীমাঃ –

অনলাইনে আবেদনঃ অনলাইনে এই ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করতে হবে- www.xiclassadmission.gov.bd

অনলাইনে ভর্তি আবেদনে পছন্দের ০৫ থেকে ১০টি কলেজকে নির্বাচন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা
আবেদন ফিঃ অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন টি কলেজে আবেদন করলেও ১৫০/- টাকা আবার ১০টি কলেজে আবেদন করলেও ১৫০/- টাকা চার্জ করবে

অনলাইনে আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা জানতে এখানে ক্লিক করুন 

এসএমএসে আবেদনঃ আগের মতো টেলিটক থেকে এসএমএস পাঠিয়েও আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে জন্য প্রতি আবেদনের (প্রতি কলেজের জন্য এক আবেদন) জন্য ১২০ টাকা দিতে হবে। কলেজ, মাদ্রাসা কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসবার জন্যই একই নিয়মে আবেদন করতে হবে। এসএমএসে আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন 

আপনার কাঙ্খিত কলেজের EIIN নম্বর জানা না থাকলে এখানে ক্লিক করে জেনে নিন


শাখা নির্বাচনঃ বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণরা যেকোনো বিভাগে ভর্তি হতে পারবে মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণরা মানবিকের পাশাপাশি ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় এবং ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা মানবিক বিভাগে ভর্তি হতে পারবে

ভর্তি ফিঃ
·         মফস্বল/পৌর (উপজেলা) এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকূল্যে হাজার টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় হাজার টাকা এবং ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় হাজার টাকার বেশি হবে না
·         ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় আংশিক এমপিওভুক্ত বা এমপিও বর্হিভূত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন এমপিও বর্হিভূত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা প্রদানের জন্য ভর্তির সময় ভর্তি ফি, সেশন চার্জ উন্নয়ন ফি বাবদ বাংলা মাধ্যমে হাজার টাকা এবং ইংরেজি মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উন্নয়ন খাতে কোনো প্রতিষ্ঠান হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না
·         কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অনুমোদিত ফি বেশি নেওয়া যাবে না এবং অনুমোদিত সব ফি গ্রহণের ক্ষেত্রে যথাযথ রশিদ প্রদান করতে হবে
·         দরিদ্র, মেধাবী প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী ভর্তিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো উল্লিখিত ফি যতদূর সম্ভব মওকুফের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে

প্রার্থী নির্বাচনে অনুসরণীয় পদ্ধতিঃ
·         প্রার্থী নির্বাচনে কোন বাছাই বা ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা যাবেনা। কেবল শিক্ষার্থীর এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে
·         বিভাগীয় এবং জেলা সদরের কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ১০০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। মেধার ভিত্তিতে নির্বাচন করা হবে। মেধার ভিত্তিতে ভর্তির পরে যদি বিশেষ অগ্রাধিকার প্রাপ্ত কোন আবেদনকারী থাকে তাহলে মোট আসনের অতিরিক্ত শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তান, শতাংশ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় জেলা সদরের বাইরের এলাকার শিক্ষার্থী, শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় অধীনস্ত দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী এবং স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের সন্তানদের জন্য, . শতাংশ বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) এবং অপর . শতাংশ প্রবাসীদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। যদি উপর্যুক্ত কোটায় প্রার্থী না পাওয়া যায় টবে সাধারণ কোটার শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র দাখিল করতে হবে। শিক্ষা, বিকেএসপি এবং প্রবাসীদের সন্তান কোটার ক্ষেত্রে ভর্তির সময় উপযুক্ত প্রমানপত্র দাখিল করতে হবে
·         সমান জিপিএ প্রাপ্তদের ক্ষেত্রে সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে। বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্ষেত্রে গ্রেড পয়েন্ট প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে। তাছাড়া বিভিন্ন সালের গ্রেড পয়েন্ট প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে
·         বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান মোট নম্বর প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত, উচ্চতর গণিত/জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত জিপিএ বিবেচনায় আনা হবে। প্রার্থী বাছাইয়ে জটিলতা হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, পদার্থ রসায়নে প্রাপ্ত জিপিএ বিবেচনায় নিতে হবে
·         মানবিক ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের ক্ষেত্রে সমান জিপিএ নিষ্পত্তির জন্য পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত বাংলায় অর্জিত জিপিএ বিবেচনা করা হবে
·         এক বিভাগের প্রার্থী অন্য বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট গ্রেড পয়েন্ট একই হলে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাইয়ে জটিলতা হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত বাংলায় অর্জিত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে

·         স্কুল কলেজ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত যোগ্যতা সাপেক্ষে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিজ প্রতিষ্ঠানের স্ব স্ব বিভাগে (বিজ্ঞান, মানবিক ব্যবসায় শিক্ষা) ভর্তির সুযোগ পাবে। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব শিক্ষার্থীদের স্ব স্ব বিভাগে ভর্তি নিশ্চিত করেই কেবল অবশিষ্ট শূন্য আসনে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে উপরোক্ত নিয়মাবলী অনুসরণ করে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো যাবে। তবে সকল প্রতিষ্ঠানের সকল ভর্তিই অনলাইন হবে
·         কোন কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষ ন্যূনতম যোগ্যতা নির্ধারণ করতে পারবে
·         কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানকে তাদের ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য ওয়েবসাইট নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করতে হবে
সকল কলেজ/উচ্চমাধ্যমিক/সমমানের বিদ্যালয় স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে মন্ত্রণালয় তথ্য শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা সময় অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি করতে হবে। কোন প্রতিষ্ঠান মন্ত্রণালয় বোর্ড নির্ধারিত তারিখের বাইরে নিজ ইচ্ছামাফিক ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না