Showing posts with label বাংলাদেশের ইতিহাস. Show all posts
Showing posts with label বাংলাদেশের ইতিহাস. Show all posts

Monday, November 19, 2018

অবিভক্ত বাংলার নির্বাচন ও মন্ত্রিসভা

অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রিসভা

প্রশ্ন: ১৯৩৭ সালের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় কোন্ আইনের আওতায়?
উত্তর: ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন।

প্রশ্ন: ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে ফজলুল হকের নির্বাচনী প্রতীক কি ছিল?
উত্তর: হুক্কা।

প্রশ্ন: ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে ফজলুল হক কোথা থেকে নির্বাচিত হন?
উত্তর: পটুয়াখালী (তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল খাজা নাজিদ উদ্দিন)।


বাংলার প্রথম বা হক মন্ত্রিসভা

প্রশ্ন: এ কে ফজলুল হকের প্রথম মন্ত্রিসভা গঠিত হয় কবে?
উত্তর: ১৯৩৭ সালে।

প্রশ্ন: এ কে ফজলুল হক কোন্ দলের নেতা ছিলেন?
উত্তর: কৃষক প্রজা পার্টি (KKP)

প্রশ্ন: শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কতজন সদস্য নিয়ে কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠিত হয়?
উত্তর: ১১ জন (৬ জুন মুসলিম ও ৫ জন হিন্দু)।

প্রশ্ন: এ কে ফজলুল হকের প্রথম মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম কি?
উত্তর: এ কে ফজলুল হক (মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী), নলিনীরঞ্জন সরকার (অর্থমন্ত্রী), কিজয়প্রসাদ সিংহ রায় (রাজস্ব), মহারাজা শিরিষচন্দ্র নন্দী (যোগাযোগ ও পূর্ত), প্রসন্নদেব রাইকুত (বন ও অন্তঃশুল্ক), মুকুন্দবিহারী মলিক (সমবায় ঋণদান ও গ্রামীণ ঋণবদ্ধতা), স্যার খাজা নাজিমউদ্দিন (স্বরাষ্ট্র), নওয়াব খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুর (কৃষি ও শিল্প), হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (বাণিজ্য ও শ্রম), নওয়াব মুশাররফ হোসেন (বিচার ও আইন) এবং সৈয়দ নওশের আলী (জনস্বাস্থ্য ও স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন)।

প্রশ্ন: বাংলায় প্রথম কে প্রাদেশিক মন্ত্রিসভা গঠন করেন?
উত্তর: মুসলিম লীগ ও কৃষক প্রজা পার্টির কোয়ালিশনে এ কে ফজলুল হক।

প্রশ্ন: বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে?
উত্তর: এ কে ফজলুল হক।

প্রশ্ন: বাংলার প্রথম মন্ত্রিসভা কবে ভেঙে যায়?
উত্তর: ১ ডিসেম্বর ১৯৪১।


হকের দ্বিতীয় মন্ত্রিসভা

প্রশ্ন: এ কে ফজলুল হকের দ্বিতীয় মন্ত্রিসভা গঠিত হয় কবে?
উত্তর: ১৩ ডিসেম্বর ১৯৪১।

প্রশ্ন: শ্যামা-হক মন্ত্রিসভা কি?
উত্তর: ১৯৪১ সালে হকের প্রথম মন্ত্রিসভা ভেঙে গেলে এ কে ফজলুল হক হিন্দু মহাসভার সাথে কোয়ালিশনে মন্ত্রিসভা গঠন করেন। হিন্দু মহাসভার নেতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির নামে সহযোগে এ মন্ত্রিসভাকে ‘শ্যামা-হক’ মন্ত্রিসভা বলা হতো।

প্রশ্ন: হকের দ্বিতীয় মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম কি?
উত্তর: এ কে ফজলুল হক [প্রধানমন্ত্রী (স্বরাষ্ট্র ও প্রচার)], ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি (অর্থ), নওয়াব খাজা হাবিবুল্লাহ (কৃষি ও শিল্প), সন্তোষ কুমার বসু (স্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকার), খান বাহাদুর আবদুল করিম (শিক্ষা, শ্রম ও বাণিজ্য), প্রমথনাথ ব্যানার্জী (বিচার ও সংসদীয় বিষয়ক), খান বাহাদুর মৌলভী হাশেম আলী (সমবায়, ঋণ ও পল্লী উন্নয়ন), শামসুদ্দীন আহমদ (যোগাযোগ ও পূর্ত), উপেন্দ্রনাথ বর্মন (বন ও আবগারি)।

প্রশ্ন: হকের দ্বিতীয় মন্ত্রিসভা কবে ভেঙে যায়?
উত্তর: ২৮ মার্চ ১৯৪৩।


লাহোর প্রস্তাব

প্রশ্ন: লাহোর প্রস্তাবের অন্য নাম কি?
উত্তর: পাকিস্তান গঠনের প্রস্তাব।

প্রশ্ন: কে, কবে লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন?
উত্তর: এ কে ফজলুল হক; ২৩ মার্চ ১৯৪০।

প্রশ্ন: লাহোর প্রস্তাব গৃহীত হয় কবে?
উত্তর: ২৪ মার্চ ১৯৪০।

প্রশ্ন: লাহোর প্রস্তাব কোথায় উত্থাপন করা হয়?
উত্তর: লাহোরে অনুষ্ঠিত নিখিল ভারত মুসলিম লীগের সাধারণ অধিবেশনে।

প্রশ্ন: লাহোর প্রস্তাব অধিবেশনের সভাপতি কে ছিলেন?
উত্তর: মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ।

প্রশ্ন: কংগ্রেসের কোন্ নেতা লাহোর প্রস্তাবের তীব্র নিন্দা করেন?
উত্তর: জওহরলাল নেহেরু।


নাজিমউদ্দীন মন্ত্রিসভা

প্রশ্ন: নাজিম উদ্দীন মন্ত্রিসভা গঠিত হয় কবে?
উত্তর: ২৪ এপ্রিল ১৯৪৩।

প্রশ্ন: নাজিম উদ্দীন মন্ত্রিসভার সদস্য কারা ছিলেন?
উত্তর: স্যার খাজা নাজিম উদ্দীন [প্রধানমন্ত্রী (স্বরাষ্ট্র, বেসামরিক প্রতিরক্ষা সমন্বয়কারী)], হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (সিভিল সাপ্লাই), তুলসীচন্দ্র গোস্বামী (অর্থ), তজিমুদ্দিন খান (শিক্ষা), বরদা প্রসন্ন পাইন (যোগাযোগ ও পূর্ত), সৈয়দ সুজামুদ্দিন হোসেন (কৃষি), তারকানাথ মুখার্জী (রাজস্ব), মোশাররফ হোসেন (বিচার ও সংসদীয়), খাজা শাহাবুদ্দিন (বাণিজ্য, শ্রম, শিল্প ও যুদ্ধোত্তর পুনঃনির্মাণ), মৌলভী জালালউদ্দীন আহমদ (জনস্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকার), পুলিন বিহারী মল্লিক (প্রচার), যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল (সমবায়, ঋণ ও পল্লী উন্নয়ন)। [সূত্র: সচিত্র বাংলাদেশ, নভেম্বর ২০০৮]

প্রশ্ন: বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষ দেখা দেয় কবে?
উত্তর: ১৯৪৩ সালে।


১৯৪৬ সালের নির্বাচন ও সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভা

প্রশ্ন: ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে মুসলীম লীগের নির্বাচনী মার্কা কি ছিল?
উত্তর: হারিকেন।

প্রশ্ন: সোহরাওয়ার্দীর মন্ত্রিসভা গঠিত হয় কবে?
উত্তর: ২৪ এপ্রিল ১৯৪৬।

প্রশ্ন: প্রথমে সোহরাওয়ার্দীর মন্ত্রিসভার সদস্য কি ছিল?
উত্তর: ৯ জন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (প্রধানমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্র), খান বাহাদুর মোহাম্মদ আলী (অর্থ, জনস্বাস্থ্য ও স্থানীয় সরকার), খান বাহাদুর সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন (শিক্ষা, ভূমি ও ভূমি রাজস্ব), আহমেদ হোসেন (কৃষি, বন ও মৎস্য), যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল (বিচার, সংসদীয় বিষয়ক ও নগর পূর্ত), খান বাহাদুর আবদুল গোফরান (বেসামরিক সরবরাহ), খান বাহাদুর আবুল ফজল (সমবায়, ঋণ ও রিলিফ), মোহাম্মদ আবদুর রহমান (সেচ ও নদীপথ), শামসুদ্দিন আহমেদ (বাণিজ্য, শিল্প ও শ্রম)। [সূত্র: সচিত্র বাংলাদেশ, নভেম্বর ২০০৮]

প্রশ্ন: অখণ্ড বাংলার শেষ মুখ্যমন্ত্রী/প্রধানমন্ত্রী কে?
উত্তর: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।

প্রশ্ন: সোহরাওয়ার্দীর পুনর্গঠিত মন্ত্রিসভার সদস্য ছিল কত?
উত্তর: ১০ জন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী (প্রধানমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্র), মোহাম্মদ আলী (অর্থ), সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন (শিক্ষা), আহমেদ হোসেন (কৃষি, বন ও মৎস্য), আবদুল গোফরান (সমবায়, ঋণ ও রিলিফ), শামসুদ্দিন আহমেদ (বাণিজ্য, শিল্প ও শ্রম), তারকানাথ মুখার্জী (সেচ ও নদীপথ), নগেন্দ্র নারায়ণ রায় (বিচার ও সংসদীয় বিষয়ক), ফজলুর রহমান (ভূমি, ভূমি রাজস্ব ও কারাগার-স্বরাষ্ট্র), দ্বারকানাথ বাড়ৈ (ওয়ার্কস ও বিল্ডিং)।

প্রশ্ন: সোহরাওয়ার্দীর মন্ত্রিসভার পতন ঘটে কবে?
উত্তর: ১৪ আগস্ট ১৯৪৭।


দ্বি-জাতিতত্ত্ব

প্রশ্ন: দ্বি-জাতিতত্ত্বের জনক কে?
উত্তর: মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ।

প্রশ্ন: দ্বি-জাতিতত্ত্ব কবে ঘোষণা করা হয়?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে।

প্রশ্ন: দ্বি-জাতিতত্ত্ব কি?
উত্তর: ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি স্বাধীন জাতি ও রাষ্ট্র গঠনের মাধ্যমে ভারতকে রাজনৈতিকভাবে দ্বিধাবিভক্ত করার নির্ণায়ক ও আদর্শশ্রয়ী একটি রাজনৈতিক মতবাদ।

প্রশ্ন: দ্বিজাতি তত্ত্বের চূড়ান্ত মতবাদ কবে তুলে ধরা হয়?
উত্তর: ১৯৪০ সালের লাহোরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ সম্মেলনে।


মন্ত্রী মিশন বা কেবিনেট মিশন পরিকল্পনা

প্রশ্ন: কেবিনেট মিশনে সদস্য ছিল কতজন?
উত্তর: ৩ জন (স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস, লর্ড প্যাথিক লরেন্স ও এ. ভি. আলেকজান্ডার)।

প্রশ্ন: কেবিনেট মিশনে প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর: স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস।

প্রশ্ন: ভারতীয় রাজনৈতিক শাসনতান্ত্রিক সমস্যাবলি নিরসনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এটলি কবে মন্ত্রী মিশন গঠন করেন?
উত্তর: ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬।


ক্রিপস মিশন

প্রশ্ন: ক্রিপস মিশন কি?
উত্তর: ২৩ মার্চ ১৯৪২ কেবিনেট মন্ত্রী স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপসের নেতৃত্বে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক ভারতে প্রেরিত একটি মিশন।

প্রশ্ন: ক্রিপস মিশন ভারতে আসে কবে?
উত্তর: ১৯৪২ সালে।

প্রশ্ন: উডহেড কমিশনের উদ্দেশ্য কি ছিল?
উত্তর: সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কারণ উদঘাটন করা।

প্রশ্ন: ‘উডহেড’ কী?
উত্তর: কমিশন।

প্রশ্ন: ‘ক্রিপস মিশন’ কোন্ উদ্দেশ্যে এ দেশে আগমন করে?
উত্তর: রাজনৈতিক।

প্রশ্ন: কোন দুটি বিষয়ের ওপর বিবেচনা করে ক্রিপস মিশন প্রণোদিত হয়?
উত্তর: প্রথমত, ১৯৪০ সালের অক্টোবরে গান্ধী কর্তৃক ‘সত্যাগ্রহ’ আন্দোলনের আহ্বান, যার উদ্দেশ্য ছিল ভারতে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ব্রিটিশদের যুদ্ধ তৎপরতাকে বিঘ্নিত করা এবং ব্রিটিশদের স্বার্থে এর সমাপ্তি টানা। দ্বিতীয়ত, যুদ্ধে জাপানের হাতে সিঙ্গাপুর (১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪২), রেঙ্গুন (৮ মার্চ) ও আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের (২৩ মার্চ) পতন সমগ্র ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কাঠামোকে হুমকির সামনে ফেলে দিয়েছিল। এ রকম সংকটময় পরিস্থিতিতে ব্রিটিশগণ উপলব্ধি করেছিল যে, ভারতীয়দের সমর্থন পেতে হলে কিছু কাজ করতে হবে।


ব্রিটিশ-ভারত বিভক্তি

প্রশ্ন: মুসলিম লীগ কবে প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবসের ডাক দেয়?
উত্তর: ১৬ আগস্ট ১৯৪৬ (২ সেপ্টেম্বর কালো দিবস)।

প্রশ্ন: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কবে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঘোষণা দেন?
উত্তর: ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৭।

প্রশ্ন: কবে, কাদের বৈঠকে মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়?
উত্তর: ২ জুন ১৯৪৭; নেহেরু, জিন্নাহ, শিখ নেতা বলদেব সিং-এর সাথে মাউন্টব্যাটেনের বৈঠকে।

প্রশ্ন: মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয় কবে?
উত্তর: ৩ জুন ১৯৪৭।

প্রশ্ন: ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ‘ভারতীয় স্বাধীনতা আইন’ পাস হয় কবে?
উত্তর: ১৮ জুলাই ১৯৪৭।

প্রশ্ন: পাকিস্তান কবে স্বাধীনতা লাভ করে?
উত্তর: ১৪ আগস্ট ১৯৪৭।

প্রশ্ন: ভারত কবে স্বাধীনতা লাভ করে?
উত্তর: ১৫ আগস্ট ১৯৪৭।

প্রশ্ন: ১৯৪৭ সালের সীমানা কমিশন কোন্ নামে পরিচিত ছিল?
উত্তর: র‌্যাডক্লিফ কমিশন।

প্রশ্ন: ব্রিটিশ ভারত বিভক্তির সময় অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।

প্রশ্ন: লবণ সত্যাগ্রহ শুরু হয় কোন্ স্থান থেকে?
উত্তর: গুজরাটের ডান্ডি নামক স্থান থেকে।

প্রশ্ন: ‘করেঙ্গে ইয়ে মরেঙ্গে’ – বিখ্যাত এ উক্তিটি করেন কে?
উত্তর: মহাত্মা গান্ধী।

প্রশ্ন: সুভাষচন্দ্র বসুকে ‘নেতাজী’ উপাধিতে ভূষিত করে কে?
উত্তর: জার্মানির ভারতীয় সম্প্রদায়।

প্রশ্ন: উপমহাদেশের ভবিষ্যৎ সংবিধানের খসড়া তৈরি করে কোন্ কমিশন?
উত্তর: সাইমন কমিশন।

Sunday, November 18, 2018

বিভাগ-পূর্ব রাজনীতি


১৯০৯ সালের মর্লি-মিন্টোর সংস্কার আইন

প্রশ্ন: মর্লি মিন্টো সংস্কার আইন বাস্তবায়িত হয়েছিল কবে?
উত্তর: ১৯০৯ সালে।

প্রশ্ন: ১৯০৯ সালে ভারতের বড় লাট কে ছিলেন?
উত্তর: লর্ড মিন্টো।

প্রশ্ন: ১৯০৯ সালের ভারত সংস্কার আইন কি নামে পরিচিত ছিল?
উত্তর: মর্লি মিন্টো সংস্কার আইন।

প্রশ্ন: মর্লি মিন্টো সংস্কার আইন গঠন করা হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯০৯ সালে।

প্রশ্ন: মর্লি মিন্টো সংস্কার আইনে কেন্দ্রীয় আইন সভায় সদস্য সংখ্যা ১৬ থেকে কত জনে বৃদ্ধি করা হয়?
উত্তর: ৬০ জনে।


লক্ষ্ণৌ চুক্তি

প্রশ্ন: লক্ষ্ণৌ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর: ১৯১৬ সালে।

প্রশ্ন: লক্ষ্ণৌ চুক্তি কোন্ শহরে সম্পাদিত হয়?
উত্তর: লক্ষ্ণৌতে।

প্রশ্ন: লক্ষ্ণৌ চুক্তিতে কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের মুসলমানদের আসন সংখ্যা কত রাখার প্রস্তাব করা হয়?
উত্তর: এক-তৃতীয়াংশ।

প্রশ্ন: লক্ষ্ণৌ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: উত্তর প্রদেশ, ভারত।


১৯১৯ সালের মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইন

প্রশ্ন: ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন আর কি নামে পরিচিত
উত্তর: মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইন।

প্রশ্ন: মন্টেগু-চেমসফোর্ড রিপোর্ট প্রণীত হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯১৮ সালে।

প্রশ্ন: মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনের ধারা কয়টি?
উত্তর: ১১টি।

প্রশ্ন: বড় লাটের কার্য-নির্বাহী পরিষদে একজন ভারতীয় প্রতিনিধি গ্রহণ করার ব্যবস্থা করা হয় কোন্ আইনে?
উত্তর: মর্লি-মিন্টো সংস্কার আইনে।

প্রশ্ন: মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার আইনকে কি বলা হয়?
উত্তর: ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন।

প্রশ্ন: প্রাদেশিক আইনসভায় কত ভাগ সদস্য মনোনয়ন করার ব্যবস্থা রাখা হয়?
উত্তর: ৩০%।

প্রশ্ন: প্রদেশের আইন সভায় সর্বোচ্চ কতজন সদস্য রাখার শর্ত থাকে?
উত্তর: ১২৫ জন।

প্রশ্ন: ‘হোমরুল লীগ’ গঠন করেন কোন্ নেত্রী?
উত্তর: অ্যানি বেসান্ত।

প্রশ্ন: অ্যানি বেসান্ত কোন্ দলের মাধ্যমে স্বায়ত্তশাসনের দাবি উত্থাপন করেন?
উত্তর: হোমরুল লীগ।


খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন

প্রশ্ন: প্রথম সর্বভারতীয় গণআন্দোলন কোনটি?
উত্তর: খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন।

প্রশ্ন: ব্রিটিশ সরকার রাওলাট আইন পাস করে কবে?
উত্তর: ১৯১৯ সালে।

প্রশ্ন: কোন্ আইনের প্রতিবাদে আন্দোলন হয়েছিল?
উত্তর: রাওলাট আইন।

প্রশ্ন: প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তুরস্ক কার বিরুদ্ধে চলে যায়?
উত্তর: ইংল্যান্ডের।

প্রশ্ন: প্রথম বিশ্বযুদ্ধে কার পরাজয় হয়?
উত্তর: জার্মানি ও তুরস্কের।

প্রশ্ন: ‘খিলাফত দিবস’ কবে পালিত হয়?
উত্তর: ১৭ অক্টোবর ১৯১৯।

প্রশ্ন: খিলাফত আন্দোলনের দাবি ছিল কয়টি?
উত্তর: ৪টি।

প্রশ্ন: কোনটি হিন্দু মুসলিম ঐক্যবদ্ধ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন।
উত্তর: খিলাফত আন্দোলন।

প্রশ্ন: কবে, কোথায় খিলাফত সভা অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৮ ডিসেম্বর ১৯১৯; ঢাকায়।

প্রশ্ন: ‘সোলতান’ ও ‘আল ইসলাম’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর: মনিরুজ্জামান ইসলামবাদী।

প্রশ্ন: ১৯২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে উত্তর প্রদেশের চৌরিচৌরা থানায় কি ঘটনা ঘটেছিল?
উত্তর: উত্তেজিত জনতা থানায় আগুন লাগিয়ে ২১ জন পুলিশকে পুড়িয়ে মারে।

প্রশ্ন: প্রথশ বিশ্বযুদ্ধে তুরস্ক কার পক্ষে যোগ দেয়?
উত্তর: জার্মানির পক্ষে।

প্রশ্ন: কার নেতৃত্বে নবজাগরণের সূচনা হয়?
উত্তর: কামাল আতাতুর্কের।

প্রশ্ন: কামাল আতাতুর্ক কে ছিলেন?
উত্তরধ তুরস্কের নেতা।

প্রশ্ন: ১৯৩০ সালে গান্ধীজীর আইন অমান্য ও সত্যাগ্রহ আন্দোলনের দাবি কি ছিল?
উত্তর: পূর্ণ স্বরাজ্য প্রতিষ্ঠা।


বাংলায় সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলন

প্রশ্ন: মাস্টারদা সূর্যসেন চট্টগ্রামে অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করেন কবে?
উত্তর: ১৮ এপ্রিল ১৯৩০।

প্রশ্ন: মাস্টারদা সূর্যসেনকে ফাঁসি দেয়া হয় কবে?
উত্তর: ১২ জানুয়ারি ১৯৩৪ [জন্ম ২২ মার্চ ১৮৯৪]।

প্রশ্ন: বিপ্লবী ‘প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার’ কিসের সাথে জড়িত ছিলেন?
উত্তর: ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সাথে।

প্রশ্ন: ঢাকার খিলাফত কমিটির সম্পাদক ছিলেন কে?
উত্তর: চৌধুরী গোলাম কুদ্দুস।

প্রশ্ন: প্রকৃতপক্ষে বিপ্লবীদের উদ্দেশ্য কি ছিল?
উত্তর: ব্রিটিশ শক্তিকে উৎখাত করা।

প্রশ্ন: গুপ্ত হত্যার সন্ত্রাস ও বীরত্বপূর্ণ আত্মদান কোন্ পর্যায়ের সশস্ত্র বিপ্লবের বৈশিষ্ট্য ছিল?
উত্তর: প্রথম পর্যায়ের।

প্রশ্ন: বিপ্লবী কর্মীরা সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত হয় কার আদর্শ ও বক্তব্যে?
উত্তর: স্বামী বিবেকানন্দের।

প্রশ্ন: ত্রিপুরা জেলার ম্যাজিস্ট্রেট স্টিভেনস প্রাণ হারান তার খাস কামরায় অষ্টম শ্রেনীর দুই ছাত্রীর গুলিতে। এদের নাম কি কি?
উত্তর: সুনীতি চৌধুরী ও শান্তি ঘোষ।

প্রশ্ন: ১৯৩২ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে স্নাতক সনদ গ্রহণ করতে গিয়ে বীনা দাস গুলি ছোঁড়েন কাকে উদ্দেশ্য করে?
উত্তর: ছোটলাট স্ট্যানলি জেকসনকে।

প্রশ্ন: সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা ছিল ঢাকার সমিতির?
উত্তর: অনুশীলন সমিতির।

প্রশ্ন: প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার কে ছিলেন?
উত্তর: নারী বিপ্লবী।

প্রশ্ন: বাংলার সশস্ত্র আন্দোলন কখন হয়েছিল?
উত্তর: ১৯১১-১৯৩০।

প্রশ্ন: ‘মাভেরিক’ কি?
উত্তর: একটি পত্রিকা।

প্রশ্ন: বাংলায় সশস্ত্র আন্দোলনকে প্রধানত কয়টি পর্যায়ে ভাগ করা যায়?
উত্তর: দুটি।

প্রশ্ন: সাধনা সংগঠন কোন্ এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ময়মনসিংহ।

প্রশ্ন: ম্যাজিনি কোন্ দেশের নাগরিক?
উত্তর: ইতালি।

প্রশ্ন: মিস মার্গারেট নোবল কোন্ দেশের নাগরিক ছিলেন?
উত্তর: আইরিশ।

প্রশ্ন: জাপানের কোন্ অধ্যাপক বাংলার সশস্ত্র বিপ্লবকে সমর্থন করেন?
উত্তর: ওকাকুরা।

প্রশ্ন: ঢাকার ‘অনুশীলন সমিতির’ প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক কে ছিলেন?
উত্তর: পুলিন বিহারী দাস।

প্রশ্ন: বরিশাল ষড়যন্ত্র মামলা কত সালে শুরু হয়?
উত্তর: ১৯১৩ সালে।

প্রশ্ন: বালেশ্বর বুড়িবালাম নদীর তীরে ব্রিটিশ সেনাদের সাথে যুদ্ধে নিহত হন কে?
উত্তর: বাঘা যতীন।

প্রশ্ন: বাংলা ১৯২০ সালে মিটফোর্ড মেডিকেল স্কুল প্রাঙ্গণে কে নিহত হন?
উত্তর: এফ. জে. লৌম্যান।

প্রশ্ন: রাইটার্স বিল্ডিং কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: কলকাতায়।

প্রশ্ন: বিনয়বসু, দীনেশগুপ্ত ও সূর্যসেন কে ছিলেন?
উত্তর: বিপ্লবী নেতা।

প্রশ্ন: সূর্যসেন পেশায় কি ছিলেন?
উত্তর: শিক্ষক।

প্রশ্ন: কে ‘মাস্টারদা’ নামে সুপরিচিত ছিলেন?
উত্তর: সূর্যসেন।

প্রশ্ন: বিপ্লবীরা কোন্ বর্ণের লোক ছিলেন?
উত্তর: হিন্দু মধ্যবিত্ত ও উচ্চ বর্ণের।


স্বরাজ ও বেঙ্গল প্যাক্ট

প্রশ্ন: স্বরাজ দলের নেতা কে ছিলেন?
উত্তর: চিত্তরঞ্জন দাস।

প্রশ্ন: চিত্তরঞ্জন দাস ছিলেন বাস্তববাদী রাজনীতিবাদী। তিনি কি অনুভব করেছিলেন?
উত্তর: সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দাবিসমূহ মানতে হবে।

প্রশ্ন: কত সালে মতিলাল নেহেরু ও চিত্তরঞ্জন দাস স্বরাজ পার্টি গঠন করেন?
উত্তর: ১৯২৩ সালে।

প্রশ্ন: স্বরাজ দলের সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর: চিত্তরঞ্জন দাস।

প্রশ্ন: চিত্তরঞ্জন দাস ১৯২৩ সালে মুসলমানদের সাথে যে চুক্তি করে তার নাম কি?
উত্তর: বেঙ্গল প্যাক্ট।

প্রশ্ন: চিত্তরঞ্জন দাস কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৯২৫ সালে।


সাইমন কমিশন

প্রশ্ন: কত জন সদস্য নিয়ে সাইমন কমিশন গঠিত হয়?
উত্তর: ৮ জন।

প্রশ্ন: সাইমন কমিশনের রিপোর্ট প্রকাশিত হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৩০ সালে।

প্রশ্ন: সাইমন কমিশন কোন্ নামে পরিচিত?
উত্তর: সাদা কমিশন।

প্রশ্ন: সাইমন কমিশনে ভারতীয়দের সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর: ছিল না।


নেহেরু রিপোর্ট ও জিন্নাহর চৌদ্দ দফা

প্রশ্ন: ১৯২৯ সালে চৌদ্দ দফা দাবি উপস্থাপন করেন কে?
উত্তর: মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ।

প্রশ্ন: কে ‘পূর্ণ স্বরাজ্য’ প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৩০ সালে আইন অমান্য ও সত্যাগ্রহ আন্দোলন শুরু করেন?
উত্তর: মহাত্মা গান্ধী।

প্রশ্ন: কত সালে আইন অমান্য ও সত্যাগ্রহ আন্দোলন শুরু হয়?
উত্তর: ১৯৩০ সালে।

প্রশ্ন: ডান্ডি স্থানটি ভারতের কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: গুজরাটে।

প্রশ্ন: ভারতে আইন অমান্য আন্দোলন চলেছিল কত বছর?
উত্তর: তিন বছর।


গোল টেবিল বৈঠক

প্রশ্ন: গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় কোথায়?
উত্তর: লন্ডনে।

প্রশ্ন: সাম্প্রদায়িক বাটোয়ারা প্রাধান্য দেয় কিসে?
উত্তর: সম্প্রদায়গত সুবিধার।

প্রশ্ন: কয়টি প্রদেশ নিয়ে পাকিস্তান গঠনের প্রস্তাব করা হয়?
উত্তর: ৫টি।

প্রশ্ন: মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ কত সালে মুসলিম লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন?
উত্তর: ১৯৩৪ সালে।

প্রশ্ন: হিন্দু-মুসলমানদের মিলনের অগ্রদূত ছিলেন কে?
উত্তর: জিন্নাহ।

প্রশ্ন: কে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে হিন্দু-মুসলমান মিলনের অগ্রদূত বলেন?
উত্তর: গোখলে।


১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন

প্রশ্ন: ভারত শাসন আইন প্রণীত হয় কবে?
উত্তর: ১৯৩৫ সালে।

প্রশ্ন: ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন এদেশের কোন্ শাসনব্যবস্থার প্রবর্তন করে?
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার ব্যবস্থা।

প্রশ্ন: ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন প্রণয়ন হয় কিভাবে?
উত্তর: সাইমন কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে।

প্রশ্ন: ‘ভারত শাসন আইনকে’ জওহরলাল নেহেরু কী নামে অভিহিত করেন?
উত্তর: দাসত্ব।

প্রশ্ন: র‌্যামসে ম্যাকডোনাল্ড সাম্প্রদায়িক বাটোয়ারা শর্ত প্রবর্তন করেন কবে?
উত্তর: ১৯৩২ সালে।

প্রশ্ন: বাংলার কৃষকদের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য প্রথম রাজনীতিবিদ কে ছিলেন?
উত্তর: এ. কে. ফজলুল হক।

প্রশ্ন: ভারতের রাজনীতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের মূলে কি ছিল?
উত্তর: ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন।

প্রশ্ন: বাংলার কৃষক সম্প্রদায়ের অধিকাংশ কি ছিল?
উত্তর: মুসলমান।

প্রশ্ন: প্রথম জীবনে এ. কে. ফজলুল হক কি করতেন?
উত্তর: সরকারি চাকরি।

প্রশ্ন: কে ১৯১৪ সালে জামালপুর জেলার কামারের চরে কৃষক সম্মেলন আয়োজন করেন?
উত্তর: খোশ মুহম্মদ সরকার।

প্রশ্ন: কামারের চর জায়গাটি কোথায়?
উত্তর: জামালপুরে।

প্রশ্ন: ১৯৩৬ সালে নবগঠিত কৃষক প্রজা পার্টির সভাপতি কে ছিলেন?
উত্তর: এ. কে. ফজলুল হক।

প্রশ্ন: কত সালে ফজলুল হক বাংলার শিক্ষামন্ত্রী নিযুক্ত হন?
উত্তর: ১৯২৪ সালে।

প্রশ্ন: কলকাতায় হিন্দু মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গা হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯২৬ সালে।

প্রশ্ন: নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি গঠিত হয় কবে?
উত্তর: ১৯২৯ সালে।

প্রশ্ন: নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির প্রথম সভাপতি কে ছিলেন?
উত্তর: স্যার আব্দুর রহিম।

প্রশ্ন: ১৯৩৫ সালে প্রজা সমিতির সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ময়মনসিংহে।

প্রশ্ন: নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির নতুন কি নামকরণ করা হয়?
উত্তর: কৃষক প্রজা পার্টি।

প্রশ্ন: কৃষক প্রজা পার্টি গঠিত হয়েছিল কোথায়?
উত্তর: ঢাকায়।

প্রশ্ন: কৃষক প্রজা পার্টির সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর: শামসুদ্দিন আহমেদ।

প্রশ্ন: কৃষক-প্রজা পার্টির মূল দাবি কি ছিল?
উত্তর: বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারী প্রথার অবসান।